বিদেশ থেকে স্ক্র্যাব জাহাজ আমদানির জন্য ২০১০ সালে ঋণ নেন ওই ব্যবসায়ী। তা পরিশোধ না করায় সুদে আসলে ৯১ কোটি ৯২ লাখ ৮৪ হাজার টাকা ব্যাংক তাঁর কাছে পাওনা থাকে।